1. info@www.crimenews24.tv : Crime News 24 :
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২২ পূর্বাহ্ন

গোপালগঞ্জে ডিসি অফিসের নামে ন্যায্যমূল্যের কালেক্টর বাজারের-প্রতারণার শিকার মধ্যবৃত্তরা।

প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৭ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ

গোপালগঞ্জ পৌরসভা অধীনন্ত বটতলা বাজারে ১নং খাস খতিয়ানে সরকারি জায়গা দখল করে
একটি কালেক্টর বাজার নাম করে দোকান ঘর নির্মাণ করে ব্যবসা করে আসছে বিগত
সরকারের আমল থেকে। যার সাইনবোর্ডে লেখা আছে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন কর্তৃক
বাস্তবায়নে ন্যায্যমূল্যে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রি করা হয়।
অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিন ও বাজার মূল্য গণমাধ্যম কর্মীদের ছায়া তদন্তে উঠে আসে ওরা
কালেক্টর বাজারের নামে সাধারন মানুষের সাথে করছে প্রতারনা। ন্যায্য মূল্যের নামে ওদের
পণ্য বাজার দরের চেয়ে বেশি দামে বিক্রয় করছে।
এ ব্যপারে এলাকাবাসী বহুবার গোপালগঞ্জ সদর ইউ.এন.ও. সঙ্গে কথা বলে কোনো প্রতিকার
পাইনি। কালেক্টর বাজারের কর্তৃপক্ষ সরকারের নাম ভাঙ্গিয়ে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা
ছাড়াও সামনের রাস্তা ও ফুটপাতে মাছ ও সবজি ব্যবসায়ীকে টাকার বিনিময়ে ভাড়া দিয়ে
সরকারের সাথেও প্রতারণা করে যাচ্ছে। যার ফলে ব্যস্ততম বটতলা এলাকা সারাদিন প্রচণ্ড জ্যাম
সৃষ্টি হচ্ছে। প্রতিদিন সকালে শত শত স্কুলগামী ছাত্র ছাত্রী অভিভাবক ভোগান্তিতে পড়ছে।
জনভোগান্তির শীর্ষে পৌঁছেছে এলাকাটি। ভোগান্তির শিকার সাধারণ জনগণ ও অফিসগামী
লোকজনদের যাতায়াত ও চলাফেরায় প্রচণ্ড সমস্যার সৃষ্টি কারণে এলাকাবাসী মনে বিরূপ
প্রতিক্রিয়া ধারণ করেছে। আওয়ামী সরকারের হাত ধরে ওরা পূর্বে থেকেই সুবিধা ভোগ করে
যাচ্ছে। এদের আগে ঐ জায়গায় এলাকাবাসীর সিদ্ধান্ত মোতাবেক কিছু ধর্ম প্রিয় গরীব
মুসল্লিদের শুধু সকালের বাজারে বিভিন্ন প্রকারের তাজা শাকসবজি, তাজা দেশী বিভিন্ন
প্রকারের মাছ এবং অন্যান্য জিনিসপত্র বিক্রি করার জন্য দেওয়া হয়েছিল।মুসল্লিরা এই
ব্যবসায়ের টাকা দিয়ে তাদের সংসার চালাতো।

কালেক্টর বাজার দেওয়ায় তাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায় ফলে তাদের সংসার চালানো কষ্টকর
হয়ে পড়ছে। বর্তমানে তারা সংসার ধর্ম নিয়ে মানবতার জীবন যাপন করছে।
এ ব্যপারে এলাকাবাসী গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা মেজিস্ট্রেট মোহাম্মাদ
কামরুজ্জামান এর নিকট ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান। মান্যবর জেলা প্রশাসক তদন্ত সাপেক্ষে
ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদবদনের উপর সাক্ষর করে গোপালগঞ্জ সদর ডিডি এল জিকে নির্দেশ
দেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিডিএলজি বা তার সংশ্লিষ্ট কেউ জেলা প্রশাসকের
নির্দেশ দেওয়া শর্তেও সরেজমিন তদন্ত না করেই আবেদনের উপর তদন্ত করা হয়েছে বলে সাক্ষর
করে দেন। কি তদন্ত করেছে, কি ব্যবস্থা সে করেছে তা নিয়ে এলাকাবাসী মনে প্রশ্ন উঠেছে।
এ ব্যপারে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসকের নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
এলাকাবাসীর দাবি আগে যে সকল মুসল্লিরা সকালে ব্যবসা করে সংসার চালাতো তাদের পূনরায়
ব্যবস্থা করার সহায়তা দানে জনাবের মর্জি সহ কালেক্টর বাজারের নামে সাধারন মানুষের
সাথে প্রতারণাকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি উচ্ছেদ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© 𝟐𝟎𝟐𝟐-𝟐𝟎𝟐𝟑 𝐏𝐨𝐢𝐧𝐭 𝐌𝐞𝐝𝐢𝐚 𝐋𝐢𝐦𝐢𝐭𝐞𝐝 𝐀𝐥𝐥 𝐫𝐢𝐠𝐡𝐭𝐬 𝐫𝐞𝐬𝐞𝐫𝐯𝐞𝐝.
𝐃𝐞𝐬𝐢𝐠𝐧 & 𝐃𝐞𝐯𝐞𝐥𝐨𝐩𝐞𝐝 𝐛𝐲: 𝐏𝐨𝐢𝐧𝐭 𝐌𝐞𝐝𝐢𝐚 𝐋𝐢𝐦𝐢𝐭𝐞𝐝